সুস্থ জীবনধারণ বজায় রাখা ব্যক্তিদের অনেকেরই খাদ্যাভাসে আজকাল শোভা পাচ্ছে গ্রীন কফি। গ্রীন কফি আসে মূলত গ্রীন কফির বীজ থেকে। সাধারণ কফির ন্যায় এটি কোন রকম প্রক্রিয়াজাত করা বা ভাজা হয় না; একদম কাঁচা থাকে। গ্রীন কফি বীজের নির্যাস সুইস ওয়াটার প্রক্রিয়ায় কফিকে ডিক্যাফিনেটিং করতে ব্যবহার করা হয়। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এই প্রক্রিয়াটি ১৯৮০-এর দশক থেকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড নামের এক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর মাত্রায় ধারণ করে। আর এই বৈশিষ্ট্যের কারণে অনেকেই গ্রীন কফিকে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি পানীয় হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন
১। ওজন কমায়, শরীর ডিটক্স করে।
২। ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য় করে।
৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়।
৪। শরীরকে টক্সিন-মুক্ত বা দূষণ-মুক্ত করে।
৫। সারা দিনে কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায় ও ক্লান্তিও কমায়।
৬। মুখে বয়সের ছাপও কমায়।
৭। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
Reviews
There are no reviews yet.